
Xiaomi Redmi 7 Octa Core 4GB RAM 6.26 Inch
Price৳ 15,490
Octa core processor, 4 GB RAM, 64 GB internal memory, support up to 512 GB external memory card, 6.26 inch display, Android 9.0 Pie operating system.
Battery Capacity 4000 mAh Battery Type Fixed
Camera 12 MP, f/2.2, 1.25µm, 2 MP, Depth Sensor Front Camera 8 MP

Xiaomi Mi A2 Octa Core 4GB RAM Dual Camera 6" Smartphone Price ৳ 15,500
Description Xiaomi Mi A2 smartphone has octa core processor, 4GB RAM, 64 GB internal storage, 20 + 12 MP dual primary camera, 20 MP selfie camera, 6 inch display, fixed li-polymer 3000 mAh battery, Android 8.1 Oreo operating
Xiaomi Mi A2 Lite 4GB RAM 64GB ROM 5.84" ৳ 14,999
Xiaomi mi A2 lite android mobile has 5.84 inch display, 4 GB RAM, 64 GB internal memory, dual ai camera, Android 8.1 Oreo operating system, non-removable li-po 4000 mAh battery
Samsung Galaxy A30 4GB RAM 64GB ROM Price৳ 17,590
Corning gorilla glass 3, 7.7mm thickness, Display 6.4 Inch
Built In Memory 64GB Camera 16 MP / 5 MP
Front Camera 16 MP Battery Capacity Non-Removable Li-Po 4000 mAh
Battery Type Fixed

Price
৳ 23,990
Samsung Galaxy A50 Octa Core 6GB RAM 6.4" Android Mobile
Samsung Galaxy A50 Octa Core 6GB RAM 6.4" Android Mobile
Description
Super AMOLED 6.4" capacitive touchscreen, octa
core processor, Android 9.0 Pie operating system, 6GB RAM, 128GB
internal memory, support up to 512GB external memory card, 25MP + 8MP +
5MP main triple camera, 25MP selfie camera, under display fingerprint
security, corning gorilla glass 3, 4000 mAh battery
ফুলে বটগাছ হলেও অনেক সময় অজ্ঞাত কারণে তাদের বিষয়ে তেমন কিছু পরিলক্ষিত হয়নি। যে দেশে জন প্রশাসনের ৫ জন সচিব মুক্তিযোদ্ধা সনদ জাল করে এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তে প্রমাণিত হয়, তারপর বলারই বা কি থাকে। প্রতিনিয়ত জেলা, উপজেলার অফিস থেকে নিয়ে অধিদফতর, পরিদফতর, এলজিইডি, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও পিডবিস্নউডির কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের সংবাদ ও সচিত্র প্রতিবেদন চোখে পড়ে। সেখানে দুর্নীতিবাজ, দুর্নীতি ও মহাদুর্নীতির উদ্ধৃতি বা বেসামাল ফিরিস্তি দেখতে এবং শুনতে মানুষ এখন পেট ভরে ফেলেছে। এখন সবাই চায় অ্যাকশন। অনেকেই এসব কিছু দেখতে, শুনতে ও পড়তে খুব একটা আগ্রহী নয়। মানুষ মনে করে থাকে এসবই কিছু চর্বিত চর্বন ও অসাড়ের তর্জন গর্জনেরই নামান্তর। হলমার্ক, ডেসটিনি, বিসমিল্লাহ, যুবক, শেয়ার মার্কেট কেলেংকারি থেকে আরম্ভ করে অনেক কিছুরই বাগ্মীতা লক্ষ্য করছে। ১৩/৯/১৪ ইং একটি দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায় দেখা যায়, কুড়িগ্রাম- ১ আসনের জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য বর্তমানে বিরোধী দলের চিফ হুইপ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বিগত কয়েক মাসে টাকার বিনিময়ে টিআর কাবিখার গম, চাল বণ্টন, ১৬ মামলার জনৈক আসামিকে একটি কলেজের সভাপতি মনোনয়ন দেয়াসহ বেশ কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টাকার বিনিময়ে এমপির মনোনয়ন প্রদান করেছেন। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ইমার্জেন্সি কাজসহ বিভিন্ন ঠিকাদারী কাজে ১০ ভাগ কমিশন নেয়ার কথা বলা হয়েছে। তাছাড়া কোনো কাজের ডিও লেটার নিতে গেলেও নাকি তাঁকে দিতে হয় উৎকোচ। তাজুল ইসলাম চৌধুরীর মতো সাবেক ও বর্তমানের আরো কত এমপি মন্ত্রীর দুর্নীতির কথা যে প্রতিনিয়ত ভেসে আসছে, তার ইয়াত্তা নেই।
উত্তরমুছুনবিশেষ করে বড় বড় খেতাব প্রাপ্ত দুর্নীতি মামলার রাগব বোয়ালদের দুর্নীতি দমন কমিশনের ক্লিয়ারেন্স সনদের ব্যাপারে হাম্বাহুম্বা করে পত্র-পত্রিকায় কার্টুন হিসেবে প্রদর্শন করা হয়, তখন অনেকেই বলে থাকে যে লাউ সেই কদু। এসব কিছু থেকে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে লেখালেখি দেখে অনেকেই ঠাট্টা ও উপহাস করে বলে থাকে, যারা দুর্নীতির ভাগবাটোয়ারা পায়না, তারাই আজ এ ব্যাপারে লেখালেখি, সংবাদ, প্রতিবেদন প্রকাশ থেকে নিয়ে মিডিয়ায় কথা বলে।
০৩/৯/১৪ ইং অন্য একটি নির্ভরযোগ্য দৈনিকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, খাদ্য মন্ত্রণালয় ২২ হাজার টাকা টনের আটা ৪ হাজার টাকা ভর্তুকি দিয়ে ২৬ হাজার টাকা টন দরে ওএমএস ডিলারদের মাধ্যমে নিম্নবিত্তদের মধ্যে বিক্রির জন্য সারাদেশে ৭৭৬ জন ডিলারকে প্রতিদিন ১ টন করে আটা বরাদ্দ প্রদান করে থাকেন। বিত্তহীনদের মধ্যে ওএমএসের এ আটা বিতরণ না করে কালোবাজারে বিক্রির কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে এ গুরুতর অন্যায় অনুসন্ধান করে দেখার জন্য জনস্বার্থে খাদ্যমন্ত্রণালয়, অধিদফতর, জেলা প্রশাসন, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ইতিপূর্বেও সরকারের দৃষ্টি চেয়ে বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় দৈনিকে এ অভিযোগটি প্রকাশিত হয়। এরও আগে কিশোরগঞ্জ জেলার ওএমএসের বিলি বণ্টনে অনিয়ম ও কারচুপি শিরোনামে একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। যারা পাইকারি আটার ব্যবসা করে তারাই নাকি অকপটে এ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বলেও উল্লেখ করা হয়। ভুক্তভোগীদের দাবি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে দায়ীদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এ দুর্নীতির পথ বহুলাংশে লাঘব হতে পারে। অনেকে মনে করেন, সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্টে এসব কিছু একটি দুর্নীতিবাজ মাফিয়াদেরই কারসাজি।
ডিএনএ সম্পাদনায় নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রের দু'জন বিজ্ঞানী। তারা হলেন- ফ্রান্সের এমানুয়েল চারপেনটায়ার ও যুক্তরাষ্ট্রের জেনিফার এ দোনা। গতকাল বুধবার রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ওই তিন রসায়নবিদের নাম ঘোষণা করেছে। রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস জানাচ্ছে, জিন সম্পাদনার ক্ষেত্রে একটি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য তাদের যৌথভাবে এ বছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হলো। তারা যৌথভাবে জিন সম্পাদনার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী যে প্রযুক্তিটি তৈরি করেছেন; তার নাম সিআরআইএসপিআরস বা ক্যাস৯ জেনেটিক ছুরি। এটি ব্যবহার করে গবেষকরা খুব সহজেই প্রাণী, উদ্ভিদ এবং অণুজীবের ডিএনএ পরিবর্তন করতে পারেন। তাদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তিটি আমাদের জীবন ও বিজ্ঞানের ওপর যুগান্তকারী প্রভাব ফেলেছে। এটি অবদান রাখছে নতুন ক্যান্সার থেরাপিতে। এ ছাড়া উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত রোগ নিরাময়ের স্বপ্নকে সত্য করে তুলতে পারে এই প্রযুক্তি। এমানুয়েল চারপেনটায়ার ১৯৬৮ সালে ফ্রান্সের জুভিসি সুর অর্গে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সালে প্যারিসের পাস্তুর ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি করা এমানুয়েল এখন জার্মানির রাজধানী বার্লিনে অবস্থিত ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর দ্য সায়েন্সেস অব প্যাথোজেনসের পরিচালক হিসেবে কর্মরত।
মুছুনজেনিফার এ দোনার জন্ম ১৯৬৪ সালে ওয়াশিংটনে। বোস্টনের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ১৯৮৯ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি এখন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। এ ছাড়া হাওয়ার্ড হজেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটের ইনভেস্টিগেটর হিসেবে দায়িত্বরত।
নতুন নতুন উদ্ভাবন, গবেষণা এবং মানব জাতির কল্যাণে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রত্যেক বছর নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়। সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডিনামাইট আবিষ্কারক আলফ্রেড নোবেলের ইচ্ছা অনুযায়ী ১৯০১ সাল থেকে বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিয়ে আসা হচ্ছে। নোবেল কমিটিগুলোর ঘোষণা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি থেকে সাহিত্যে, শুক্রবার নরওয়ের রাজধানী অসলো থেকে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি শান্তিতে এবং সোমবার (১২ অক্টোবর) দ্য রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করবে।
ডিএনএ সম্পাদনায় নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রের দু'জন বিজ্ঞানী। তারা হলেন- ফ্রান্সের এমানুয়েল চারপেনটায়ার ও যুক্তরাষ্ট্রের জেনিফার এ দোনা। গতকাল বুধবার রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ওই তিন রসায়নবিদের নাম ঘোষণা করেছে। রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস জানাচ্ছে, জিন সম্পাদনার ক্ষেত্রে একটি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য তাদের যৌথভাবে এ বছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হলো। তারা যৌথভাবে জিন সম্পাদনার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী যে প্রযুক্তিটি তৈরি করেছেন; তার নাম সিআরআইএসপিআরস বা ক্যাস৯ জেনেটিক ছুরি। এটি ব্যবহার করে গবেষকরা খুব সহজেই প্রাণী, উদ্ভিদ এবং অণুজীবের ডিএনএ পরিবর্তন করতে পারেন। তাদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তিটি আমাদের জীবন ও বিজ্ঞানের ওপর যুগান্তকারী প্রভাব ফেলেছে। এটি অবদান রাখছে নতুন ক্যান্সার থেরাপিতে। এ ছাড়া উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত রোগ নিরাময়ের স্বপ্নকে সত্য করে তুলতে পারে এই প্রযুক্তি। এমানুয়েল চারপেনটায়ার ১৯৬৮ সালে ফ্রান্সের জুভিসি সুর অর্গে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সালে প্যারিসের পাস্তুর ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি করা এমানুয়েল এখন জার্মানির রাজধানী বার্লিনে অবস্থিত ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর দ্য সায়েন্সেস অব প্যাথোজেনসের পরিচালক হিসেবে কর্মরত।
উত্তরমুছুনজেনিফার এ দোনার জন্ম ১৯৬৪ সালে ওয়াশিংটনে। বোস্টনের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ১৯৮৯ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি এখন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। এ ছাড়া হাওয়ার্ড হজেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটের ইনভেস্টিগেটর হিসেবে দায়িত্বরত।
নতুন নতুন উদ্ভাবন, গবেষণা এবং মানব জাতির কল্যাণে অসামান্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রত্যেক বছর নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়। সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডিনামাইট আবিষ্কারক আলফ্রেড নোবেলের ইচ্ছা অনুযায়ী ১৯০১ সাল থেকে বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিয়ে আসা হচ্ছে। নোবেল কমিটিগুলোর ঘোষণা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি থেকে সাহিত্যে, শুক্রবার নরওয়ের রাজধানী অসলো থেকে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি শান্তিতে এবং সোমবার (১২ অক্টোবর) দ্য রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করবে।